৭০ এর দশকে টিভি কমার্শিয়ালে এ একটি প্রোগ্রাম হতো যেখানে কিনা একজন মিলিয়নার জেন্টলম্যান এর সাথে বায়োনিক মহিলার বিয়ে হয়। মজার ব্যাপার হলো ভবিষ্যতে অর্থাৎ বর্তমান সময়ে বায়োনিক অর্গান নিয়ে অনেক রিসার্চ হচ্ছে। এর মধ্যে একটি হলো বায়োনিক আই (BIONIC EYE).
সাধারন ক্ষেত্রে চোখের ভিতরে ফটোরিসেপ্টর থাকে যা আলো ডিটেক্ট করতে পারে এবং আলোকশক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে রুপান্তর করতে পারে। অনেক সময় এই ফটোরিসেপ্ট্র গুলো নষ্ট হয়ে যায় হতে পারে দুর্ঘটনাজনিত নয়তো শারীরিক সমস্যার কারণে। তখন রেটিনার মধ্যে দিয়ে আলো রিসেপ্টরে পড়লেও আলোকশক্তি ইলেক্ট্রিক সিগ্ন্যাল এ পরিণত হয় না ফলে ব্রেইনে কোনো সংকেত যায় না, যার কারণে অন্ধত্বের সৃষ্টি হয়।
বায়োনিক আইতে আলোকশক্তি কে ইলেকট্রিক সিগ্ন্যাল এ পরিণত করে সরাসরি ব্রেইনে পৌঁছানো হবে ইলেক্ট্রড এর সাহায্যে। এক্ষেত্রে রেটিনার কাজ করবে চশমায় থাকা ক্যামেরা। অফিসিয়ালি এই বায়োনিক আই কে বলা হয় Argus II Bionic Eye.
অন্ধ ফিরে পাবে দৃষ্টি!

Comments are closed.